সিরাজউদ্দৌলা

একরাতে একদল অচেনা লোক রাহাত সাহেবের বাড়িতে আশ্রয় চায়। রাহাত সাহেব দয়াপরবশ হয়ে তাদের থাকা ও খাওয়ার ব্যবস্থা করেন। কিন্তু মধ্যরাতে সেই অচেনা লোকেরা বাড়ির সবাইকে জিম্মি করে টাকা-পয়সা ও মূল্যবান জিনিসপত্র নিয়ে পালিয়ে যায় । উদ্দীপকের আগন্তুকরা "সিরাজউদ্দৌলা' নাটকে কাদের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ?

MB 22

নবাব সিরাজ ইংরেজদের বাণিজ্য করতে অনুমতি দিয়েছিলেন। কিন্তু ইংরেজ রা তার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে তাকে ক্ষমতাচ্যুত করে বাংলার স্বাধীনতা কে বিনষ্ট করেছিল। উদ্দীপকেও রাহাত সাহেবের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা হয়েছিল এই দিক দিয়ে ইংরেজ দের সাথে আগন্তুক এর মিল রয়েছে।

সিরাজউদ্দৌলা টপিকের ওপরে পরীক্ষা দাও

এখনো না বুঝতে পারলে ডাউটস এ পোস্ট করো

পোস্ট করো

Related question

পলাশির প্রান্তরে নবাব সিরাজউদ্দৌলা পরাজিত হয়েছেন, কারণ-

i. এতে প্রকৃত যুদ্ধ হয়নি, হয়েছে যুদ্ধের অভিনয়

ii. ইংরেজ সৈন্য শক্তিশালী ছিল বলে

iii. বৃষ্টিতে গোলা-বারুদ ভিজে নষ্ট হয়েছিল

নিচের কোনটি সঠিক?

'সিরাজউদ্দৌলা' নাটকে "আমরা অনেক দূর এগিয়ে এসেছি"- কথাটি কে কাকে বলে?

দুর্গম গিরি কান্তার মরু, দুস্তর পারাপার লঙ্ঘিতে হবে রাত্রি নিশীথে, যাত্রীরা হুঁশিয়ার। দুলিতেছে তরি, ফুলিতেছে জল, ভুলিতেছে মাঝি পথ, ছিঁড়িয়াছে পাল, কে ধরিয়ে হাল, আছে কার হিম্মৎ? কে আছ জোয়ান হও আগুয়ান হাঁকিছে ভবিষ্যৎ। এ তুফান ভারি, দিতে হবে পাড়ি, নিতে হবে তরি পার।

জমিদার নন্দলালের মৃত্যুর পর তার একমাত্র উত্তরাধিকারী গোবিন্দলাল জমিদারি পায়। গোবিন্দলাল বয়সে তরুণ ও সরল প্রকৃতির। তার এ সুযোগ নিয়ে তার কাকা শিশির গোবিন্দলালের অমাত্যদের নিয়ে 'ঘরের শত্রু বিভীষণে' পরিণত হয়। গোবিন্দলাল বিষয়টি বুঝতে পারে এবং তার যথোপযুক্ত ব্যবস্থা নেয়।