সোনার তরী
কবি 'সোনার ধান'-প্রতীকে মানুষের সৃষ্টকর্মকে নির্দেশ করেছেন কারণ-
•’সোনার ধান' প্রতীকটি কবিতায় মানুষের সৃষ্টিকর্ম বা কীর্তির অবিনশ্বরতাকে বোঝাতে ব্যবহৃত হয়েছে। এখানে "সোনার ধান" মানুষের এমন সৃষ্টিকর্মকে বোঝায় যা সময়ের সীমানা অতিক্রম করে চিরস্থায়ী হয়ে থাকে। কবি বোঝাতে চেয়েছেন যে মানুষের প্রকৃত সাফল্য তার সৃষ্টিতে, যা মৃত্যুর পরও রয়ে যায় এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করে।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের দর্শন অনুযায়ী, মানুষের সৃষ্টিকর্মই তাকে অমরত্ব দেয়।"সোনার ধান" মানুষের সৃষ্টিকর্মের চিরস্থায়িত্বকে নির্দেশ করে, যা মৃত্যুর ঊর্ধ্বে গিয়ে জীবনের আসল সার্থকতা তুলে ধরে।
Ai এর মাধ্যমে
১০ লক্ষ+ প্রশ্ন ডাটাবেজ
প্র্যাকটিস এর মাধ্যমে নিজেকে তৈরি করে ফেলো
উত্তর দিবে তোমার বই থেকে ও তোমার মত করে।
সারা দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজের অবস্থান যাচাই
"এপারেতে ছোটো খেত, আমি একেলা।"
এই চরণটিতে 'আমি' বলতে প্রতীকী অর্থে কাকে বোঝানো হয়েছে?
'সোনার তরী' কবিতায় 'বিদেশ' শব্দটি কী অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে?
মরণ যেদিন দিনের শেষে আসবে তোমার দুয়ারে
সেদিন তুমি কি ধন দিবে উহারে ?
ভরা আমার পরানখানি
সম্মুখে তার দিব আনি,
শূন্য বিদায় করব না তো উহারে
মরণ যেদিন আসবে তোমার দুয়ারে ।
আমি মনে করি মৃত্যু হচ্ছে জীবনের সবচেয়ে অসাধারণ উদ্ভাবন। এটি জীবনকে পুরোনো ও সেকেলে জিনিস থেকে মুক্ত করে।
উদ্দীপকে 'সোনার তরী' কবিতার কোন দিকটি ফুটে উঠেছে?