বিড়াল
’কমলাকান্তের দপ্তর’ কোন ধরনের রচনা?
Ai এর মাধ্যমে
১০ লক্ষ+ প্রশ্ন ডাটাবেজ
প্র্যাকটিস এর মাধ্যমে নিজেকে তৈরি করে ফেলো
উত্তর দিবে তোমার বই থেকে ও তোমার মত করে।
সারা দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজের অবস্থান যাচাই
দরিদ্র বাবা-মা তাদের প্রথম সন্তানের নাম রাখেন সাজাহান। তাদের স্বপ্ন সাজাহান অনেক বড় হবে। কিন্তু আর্থিক অভাব ও শিক্ষা না থাকায় সাজাহান কিশোর বয়সেই কাজে নেমে পড়ে। পাশের গ্রামের কৃপণ ও ধনী আলম সাহেবের বাড়িতে সাজাহান কাজের লোক হিসেবে নিযুক্ত হয়। প্রতিদিন ঘরে ও বাইরে সমান পরিশ্রম করে সাজাহান। কিন্তু পরিশ্রম অনুযায়ী তাঁর ভাগ্যে খাবার জোটে না। একদিন বাজারের টাকা বাঁচিয়ে সাজাহান লাড্ডু কিনে খায়। কিন্তু টাকার হিসেব দিতে না পারায় আলম সাহেব তাকে নির্দয়ভাবে মারে। মনে ক্ষোভ নিয়েও সাজাহান সব সহ্য করে, কারণ সে জানে, সে গরীব-অসহায়।
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের 'কমলাকান্তের দপ্তর' শীর্ষক রচনা সংকলন কয়টি অংশে বিভক্ত?
'সমাজের সবাই সমান।'- এটি কী?
গাছের একটি শসা চুরির অপরাধে দরিদ্র বালক ফজলকে নির্দয়ভাবে প্রহার করেন ধনী গৃহস্থ কোবাদ আলী। বালকটি আর্তনাদ করে বলে আর সে কখনও কিছু চুরি করবে না। ঘটনাটি দেখে মনু মাস্টারের প্রাণ কেঁদে ওঠে। দরিদ্র বালক ক্ষুধার জ্বালায় চুরি করেছে। নগণ্য একটি অপরাধে এমন অমানবিক শাস্তি! অথচ অন্যায়ভাবে কত মানুষের জমি দখল করে ধনী হয়েছেন কোবাদ আলী। মন খারাপ হলেও চুরির পক্ষ নিয়ে কথা বলার অবকাশ পান না মনু মাস্টার।