বিভিন্ন কণা ও রশ্মি

কোয়ার্কের বর্ণগুলো হচ্ছে-

প্রামাণিক স্যার

কোয়ার্ক (Quark): ষাটের দশকের কতকগুলো পরীক্ষা থেকে জানা যায় যে প্রোটন, নিউট্রন, মেসন ইত্যাদি অর্থাৎ হ্যাড্রন আরো ক্ষুদ্র কণা দিয়ে তৈরি। মারে গেল-ম্যান (Murry Gell-mann) ও যুভাল নে'ম্যান (Yuval Ne'eman) এই ক্ষুদ্র কণাগুলোর নাম দেন কোয়ার্ক। কোয়ার্ক মৌলিক কণা। মৌলিক কণা কোয়ার্কের সংযোগের ফলে হ্যাড্রনের সৃষ্টি হয়

এ পর্যন্ত ছয় ধরনের কোয়ার্কের সন্ধান পাওয়া গেছে। এদের বলা হয় আপ (u for up), ডাউন (d for down), স্ট্রেঞ্জ (s for strange), চার্ম (c for charm), টপ (t for top) ও বটম (b for bottom)। কোয়ার্কের চার্জ ভগ্নাংশিক অর্থাৎ ইলেকট্রন বা প্রোটনের চার্জের ভগ্নাংশ পরিমাণ। প্রতিটি কোয়ার্কের বেরিয়ন। সংখ্যা । কিন্তু এরা এমনভাবে দলবদ্ধ থাকে যে এদের মোট চার্জ ও বেরিয়ান সংখ্যা 0 বা 1 হয়। সকল কোয়ার্কই ফার্মিয়ন। দুটি আপ কোয়ার্ক ও একটি ডাউন কোয়ার্ক মিলে প্রোটন এবং দুটি ডাউন কোয়ার্ক ও একটি আপ কোয়ার্ক মিলে নিউট্রন গঠিত হয়।

বিভিন্ন কণা ও রশ্মি টপিকের ওপরে পরীক্ষা দাও