cryosurgery
ক্রায়োসার্জারির নেতিবাচক দিক কোনটি?
ক্রায়োসার্জারি হলো একটি চিকিৎসা পদ্ধতি যেখানে অত্যন্ত ঠান্ডা তাপমাত্রা ব্যবহার করে অস্বাভাবিক বা ক্ষতিকর টিস্যু ধ্বংস করা হয়। এর কিছু ইতিবাচক দিক রয়েছে, যেমন:
সময় কম লাগা: ক্রায়োসার্জারি সাধারণত দ্রুত সম্পন্ন হয় এবং রিকভারি সময় কম।
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কম: অন্যান্য সার্জারির তুলনায় এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কম।
তবে এর কিছু নেতিবাচক দিকও রয়েছে:
দীর্ঘমেয়াদি কার্যকারিতার অনিশ্চিয়তা: ক্রায়োসার্জারির দীর্ঘমেয়াদি ফলাফল সম্পর্কে সম্পূর্ণ নিশ্চিত হওয়া যায় না। কিছু ক্ষেত্রে টিস্যু পুনরায় বৃদ্ধি পেতে পারে বা সমস্যা আবার দেখা দিতে পারে।
শীতলীকরণ: শীতলীকরণ প্রক্রিয়া চলাকালীন আশেপাশের সুস্থ টিস্যু ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
সুতরাং, ক্রায়োসার্জারির প্রধান নেতিবাচক দিক হলো দীর্ঘমেয়াদি কার্যকারিতার অনিশ্চিয়তা।
Ai এর মাধ্যমে
১০ লক্ষ+ প্রশ্ন ডাটাবেজ
প্র্যাকটিস এর মাধ্যমে নিজেকে তৈরি করে ফেলো
উত্তর দিবে তোমার বই থেকে ও তোমার মত করে।
সারা দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজের অবস্থান যাচাই
ক্রায়োসার্জারিতে ক্ষমস্থান শনাক্তকরণে কোনটি ব্যবহৃত হয়?
ডা: নাদিয়া কৃত্রিম অপারেশনের মাধ্যমে সার্জারীর প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। পরবর্তীতে সার্জারী করার জন্য অপারেশন থিয়েটার প্রবেশের সময় একটি যন্ত্রের দিকে তাকালে কক্ষের দরজা খুলে যায়।
ক্রায়োসার্জারিতে নিচের কোনটি ব্যবহৃত হয়?
মি. সাজ্জাদ কৃষি বিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপক, তিনি উচ্চ ফলনশীল জাতের ধান উৎপাদনের জন্য গবেষণা করেছেন। তিনি দীর্ঘদিন যাবৎ মুখে আচিলের সমস্যায় ভূগছেন। অবশেষে তিনি তার বন্ধু ডাক্তার ফুয়াদের কাছে চিকিৎসার জন্য গেলে ডাক্তার শীতল তাপমাত্রা প্রয়োগ করে রক্তপাত ছাড়াই আচিল অপারেশন করলেন।