শ্রম
গাজীপুরে মি. জিসানের গার্মেন্টস কারখানায় ১০০ জন দক্ষ শ্রমিক কর্মরত। শ্রমিকেরা কাটিং, সুইং, প্যাকিং এবং ফরমায়েশ অনুযায়ী পণ্য ডেলিভারি দেওয়ার সহজ সকল কাজ দক্ষতার সাথে সম্পন্ন করেন। পন্যের মান ভালো হওয়ায় ক্রেতার সংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। বর্তমানে তিনি নিবন্ধিত এবং চিরন্তন অস্তিত্ব বিশিষ্ট ব্যবসায় সংগঠন প্রতিষ্ঠা করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন।
Ai এর মাধ্যমে
১০ লক্ষ+ প্রশ্ন ডাটাবেজ
প্র্যাকটিস এর মাধ্যমে নিজেকে তৈরি করে ফেলো
উত্তর দিবে তোমার বই থেকে ও তোমার মত করে।
সারা দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজের অবস্থান যাচাই
আকমল সাহেব একজন চাল উৎপাদনকারী। তিনি তার ধান কলে কার্যসম্পাদনের ক্ষেত্রে শ্রমিকদেরকে তাদের সামর্থ্য অনুযায়ী কাজ ভাগ করে দেন। যার ফলে তিনি সফলতা অর্জন করেছেন।
আমজাদ সাহেব একটি গ্রুপ অব কোম্পানির মালিক। তার সুগার মিলে কর্মরত কিছু শ্রমিককে জুট মিলে নিয়োগ দেওয়া হয়। কারণ উক্ত শ্রমিকরা নতুন বিধায় দক্ষতা ছিল না বললেই চলে। জুট মিলে গিয়েও তারা কাঙ্ক্ষিত ফলাফল দেখাতে পারল না। আমজাদ সাহেব তার একজন বন্ধুর সাথে বিষয়টি আলোচনা করলে বন্ধুটি এভাবে প্রতিষ্ঠান পরিবর্তন না করে শ্রমিকদের দক্ষতা বাড়ানোর জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের পরামর্শ দেন।
মি. তাহের খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করা একজন উচ্চশিক্ষিত যুবক। তিনি সবসময় নিজ গ্রামের স্বল্প শিক্ষিত বেকার যুবকদের কথা ভেবেছেন। এ ভাবনার আলোকেই স্বল্পশিক্ষিত যুবকদের নিয়ে নিজ গ্রামে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প গড়ে তুলেছেন। এ শিল্পে গ্রামের যুবকরা কাজ করে যে বেতন পান তা দিয়ে একদিকে এনেছেন তাদের পারিবারিক সচ্ছলতা, অন্যদিকে মি. তাহেরও পেয়েছেন আর্থিক ও সামাজিক প্রতিষ্ঠা।
জাবেদ এবং জমসেদ দুইজন পারস্পরিক সমঝোতার ভিত্তিতে একটি পুকুরে মাছ চাষের বিষয়ে চুক্তিবদ্ধ হন। পুকুরে মাছ চাষ এবং যাবতীয় পর্যালোচনার জন্য তিনি দৈনিক ৫০০ টাকায় জসিম নামক একজন কর্মচারী নিয়োজিত করেন। কিন্তু জসিমের দৈনিক পারিবারিক ব্যায় ৮০০ টাকা।তাই তাকে অন্যত্র কাজ করে আরও ৩০০ টাকা আয় করতে হয়। পরবর্তীতে জাবেদ ও জামসেদ কর্মচারী জসিমের বেতন ৮০০ টাকা করে দেয়, ফলে জসিমকে অন্যত্র কাজ করে বাড়তি আয় করতে হয় না।