জীবন ও বৃক্ষ
‘তপোবন-প্রেমিক' কে ছিলেন?
তপোবন প্রেমিক রবীন্দ্রনাথ:
প্রাচীন ভারতে মুনি-ঋষিরা বনের মাঝে আশ্রম তৈরি করে থাকতেন। সেখানেই সাধনা করতেন। আবার সেই আশ্রমে গুরুর শিষ্যদের (ছাত্র, শিক্ষার্থী) বিভিন্ন শাস্ত্রীয় বিষয় শিক্ষা দেয়া হত। কবি রবীন্দ্রনাথের প্রাচীন ভারতের তপোবন-জীবনের প্রতি যে আকর্ষণ তা তার বহু রচনায় বহুভাবে প্রকাশ পেয়েছে। আধুনিক নগর সভ্যতা থেকে দূরে প্রকৃতির সান্নিধ্য পাবার উদ্দেশ্যে তিনি বোলপুরে শান্তি নিকেতন প্রতিষ্ঠা করেন। সেখানে প্রথম অবস্থায় আশ্রমের মতোই পড়াশোনা হত। তাই লেখক বলেছেন 'তপোবন প্রেমিক রবীন্দ্রনাথ'।
Ai এর মাধ্যমে
১০ লক্ষ+ প্রশ্ন ডাটাবেজ
প্র্যাকটিস এর মাধ্যমে নিজেকে তৈরি করে ফেলো
উত্তর দিবে তোমার বই থেকে ও তোমার মত করে।
সারা দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজের অবস্থান যাচাই
শহীদুল দশম শ্রেণির বিজ্ঞানের শিক্ষার্থী। বৃক্ষের অক্সিজেন প্রদান, প্রাণিকুলের খাদ্যের জোগান ইত্যাদি শহীদুলের মনে দাগ কাটে। শহীদুল প্রতিজ্ঞা করে চিকিৎসাশাস্ত্র অধ্যয়ন করবে। উচ্চ মাধ্যমিক উত্তীর্ণের পর ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে কৃতিত্বের সাথে চিকিৎসা শাস্ত্রে ডিগ্রি অর্জন করে শহীদুল চলে আসে নিজ গ্রামে। এলাকায় প্রতিষ্ঠা করে দাতব্য চিকিৎসালয়। শহরের চাকচিক্য ও উচ্চ রোজগারের পথ পরিহার করে নিজ এলাকার সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্যসেবাকে শহীদুল জীবনের ব্রত হিসেবে গ্রহণ করে। অপরদিকে তার বড় ভাই ডাক্তার মনিরুল চিকিৎসাকে ব্রত হিসেবে না নিয়ে ব্যবসায় হিসেবে গ্রহণ করে অঢেল সম্পদের মালিক হয়ে যায়।
“স্বল্পপ্রাণ, স্থূলবুদ্ধি ও জবরদপ্তিপ্রিয় মানুষে সংসার পরিপূর্ণ” উক্তিটির লেখক কে?
"স্বল্পপ্রাণ স্থূলবুদ্ধি ও জবরদস্তি প্রিয় মানুষে সংসার পরিপূর্ণ।" কোন প্রবন্ধের অংশ?
মোতাহের হোসেন চৌধুরীর কোন আন্দোলনের কান্ডারি ছিলেন?