সিরাজউদ্দৌলা
নিম্নের কে লাহোর হতে বাংলাদেশে অর্থ উপার্জনের জন্য এসেছে?
উমিচাঁদ: উমিচাঁদ লাহোরের অধিবাসী শিখ সম্প্রদায়ের লোক ছিলেন। কলকাতায় এসে প্রথমে তিনি গোমস্তার কাজ করতেন। পরে ইংরেজদের ব্যবসার দালালি করতে শুরু করেন। মাল কেনা-বেচার জন্য দালালদের তখন বেশ প্রয়োজন ছিল। দালালি ব্যবসা করে উমিচাঁদ কোটি টাকার মালিক হয়েছিলেন। কখনো কখনো নবাবের প্রয়োজনে উচ্চ সুদে টাকা ধার দিয়ে নবাবের দরবারে যথেষ্ট প্রভাবশালী হয়ে উঠেছিলেন। প্রচুর টাকার অধিকারী হয়ে উমিচাঁদ দেশের রাজনীতিতে অনুপ্রবেশ শুরু করেন। উমিচাঁদ বড় ধুরন্ধর ব্যক্তি ছিলেন
Ai এর মাধ্যমে
১০ লক্ষ+ প্রশ্ন ডাটাবেজ
প্র্যাকটিস এর মাধ্যমে নিজেকে তৈরি করে ফেলো
উত্তর দিবে তোমার বই থেকে ও তোমার মত করে।
সারা দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজের অবস্থান যাচাই
জমিদার নন্দলালের মৃত্যুর পর তার একমাত্র উত্তরাধিকারী গোবিন্দলাল জমিদারি পায়। গোবিন্দলাল বয়সে তরুণ ও সরল প্রকৃতির। তার এ সুযোগ নিয়ে তার কাকা শিশির গোবিন্দলালের অমাত্যদের নিয়ে 'ঘরের শত্রু বিভীষণে' পরিণত হয়। গোবিন্দলাল বিষয়টি বুঝতে পারে এবং তার যথোপযুক্ত ব্যবস্থা নেয়।
সমস্ত দুর্বলতা ঝেড়ে ফেলে আপনারা ভেবে দেখুন, কে বেশি শক্তিমান? একদিকে দেশের সমস্ত সাধারণ মানুষ- অন্যদিকে মুষ্টিমেয় কয়েকজন বিদ্রোহী। তাদের হাতে অস্ত্র আছে, আর আছে ছলনা এবং শাঠ্য। অস্ত্র আমাদেরও আছে, কিন্তু তার চেয়ে যা বড়ো, সবচেয়ে যা বড়ো আমাদের আছে সে-ই দেশপ্রেম এবং স্বাধীনতা রক্ষার সংকল্প।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একজন দেশপ্রেমিক রাজনীতিবিদ ছিলেন। পাকিস্তান বিরোধী আন্দোলন করার কারণে তাঁকে জীবনের অনেক সময় কারাগারে থাকতে হয়েছে। তাঁর দূরদর্শী নেতৃত্বের বদৌলতে বাংলাদেশ বিশ্বের মানচিত্রে একটি স্বাধীন দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে।
অল্প বয়সে পিতৃহারা হয়ে পিতার রাজত্বের ভার নিতে হলো হিরণকে। সাথে সাথে শুরু হয়ে গেল ষড়যন্ত্র। নিজের ভাইদের অসহযোগিতায় তাঁর রাজ্য শাসন হয়ে উঠল অসম্ভব! কিন্তু তবুও দমে যাননি রাজা হিরণ। শক্ত হাতে মোকাবিলা করলেন সকল বিদ্রোহ ।