নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায়
নিলীক্ষার নীলে কিভাবে চাঁদ ওঠে?
নিলক্ষা আকাশ নীল, হাজার হাজার তারা ঐ নীলে অগণিত আর নিচে গ্রাম, গঞ্জ, হাট, জনপদ, লোকালয় আছে উনসত্তর হাজার। ধবল দুধের মতো জ্যোৎস্না তার ঢালিতেছে চাঁদ-পূর্ণিমার। নষ্ট ক্ষেত, নষ্ট মাঠ, নদী নষ্ট, বীজ নষ্ট, বড় নষ্ট যখন সংসার
তখন হঠাৎ কেন দেখা দেয় নিলক্ষার নীলে তীব্র শিস
দিয়ে এত বড় চাঁদ?
অতি অকস্মাৎ
স্তব্ধতার দেহ ছিঁড়ে কোন ধ্বনি?
কোন শব্দ? কিসের প্রপাত?
গোল হয়ে আসুন সকলে,
ঘন হয়ে আসুন সকলে,
Ai এর মাধ্যমে
১০ লক্ষ+ প্রশ্ন ডাটাবেজ
প্র্যাকটিস এর মাধ্যমে নিজেকে তৈরি করে ফেলো
উত্তর দিবে তোমার বই থেকে ও তোমার মত করে।
সারা দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজের অবস্থান যাচাই
পাহাড়ি ঢলের মতো নেমে এসে সমস্ত ভাসায়,
অভাগা মানুষ যেন জেগে ওঠে আবার এ আশায়
যে, আবার নূরলদীন একদিন আসিবে বাংলায়,
আবার নূরলদীন একদিন কাল পূর্ণিমায় দিবে ডাক,
"জাগো, বাহে, কোনঠে সবায়?"
উদ্দীপকে প্রতিফলিত চেতনা ব্যক্ত হয়েছে নিচের কোন চরণে?
কে একা নিঃসঙ্গ বসে অশ্রুপাত করে? সমস্ত নদীর অশ্রু অবশেষে _______ মেশে। শূন্যস্থানে কী হবে?
আবাল্য তোমার যে নিসর্গ ছিল নিদারুণ নির্বিকার, সুরক্ষিত দুর্গের মতন আমাদের প্রতিরোধে সে হলো সহায়,
ব্ল্যাক-আউট অমান্য করে তুমি দিগন্তে জ্বেলে দিলে
বিদ্রোহী পূর্ণিমা। আমি সেই পূর্ণিমার আলোয় দেখেছি;
আমরা সবাই ফিরছি আবার নিজস্ব উঠোন পার হয়ে নিজেদের ঘরে।
‘দুর্গমগিরি কান্তার মরু দুস্তর পারাপার লঙ্ঘিত হবে রাত্রি নিশীথে যাত্রীরা হুঁশিয়ার’ উদ্দীপকের কবি এবং সৈয়দ শামসুল হকের মিল-
i. সংগ্রামী চেতনার
ii. বিরহ বোধে
iii. দৃষ্টিভঙ্গিতে
নিচের কোনটি সঠিক?