আঠারো বছর বয়স
পাড়ার সকলের প্রিয় পল্টু। অদ্ভুত তার চরিত্র। এখনই কারও গাছের ফল চুরি করে খেল, তো পরক্ষণেই শীতার্তকে নিজের গায়ের জামা খুলে দিয়ে দিল। কখনো গৃহস্থের গরুর গলার রশি খুলে দিয়ে মজা করছে, কখনও মহিলাদের আড্ডায় রাবারের সাপ ছেড়ে দিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করছে, কখনো পথচারীর গায়ে সাইকেল তুলে দিয়ে খিলখিল করে হাসছে। সেই পল্টুই আবার প্রতিবেশীর বাড়িতে হামলা করা ডাকাত দলকে একাই রুখে দিতে লড়াই করছে। কারও বাচ্চাটাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না, কারও অসুস্থ আত্মীয়কে হাসপাতালে নিতে হবে, কোনো কন্যাদায় গ্রস্থ পিতার বিয়ের সব ব্যবস্থাপনা করে দিতে হবে, কারও অন্ন-বস্ত্রের সংস্থান করতে হবে- এ সবে পল্টুর সর্বাগ্রে।
Ai এর মাধ্যমে
১০ লক্ষ+ প্রশ্ন ডাটাবেজ
প্র্যাকটিস এর মাধ্যমে নিজেকে তৈরি করে ফেলো
উত্তর দিবে তোমার বই থেকে ও তোমার মত করে।
সারা দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজের অবস্থান যাচাই
'এ বয়সে কানে আসে কত মন্ত্রণা'-এতে কী প্রকাশিত হয়েছে?
রফিক মার্চের উত্তাল সময়ে ঢাকা ছেড়ে গ্রামের বাড়িতে চলে আসে। গ্রামে এসে সে সমবয়সিদের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেয় যে, তারা যুদ্ধের ট্রেনিং নিতে ভারতে যাবে। পরিবারের উদ্দেশ্যে চিরকুট লিখে সবাই রাতের আঁধারে ঘর ছাড়ে।
'এ দেশের বুকে আঠারো আসুক নেমে।'-এ লাইনে 'আঠারো' শব্দটি কী অর্থে ব্যবহার করা হয়েছে?
ওরে নবীন ওরে আমার কাঁচা
ওরে সবুজ, ওরে অবুঝ
আধ-মরাদের ঘা মেরে তুই বাঁচা
রক্ত আলোর মদে মাতাল ভোরে
আজকে যে যা বলে বলুক তোরে,
সকল তর্ক হেলায় তুচ্ছ করে
পুচ্ছটি তোর উচ্চে তুলে নাচা।
আয় দুরন্ত, আয়রে আমার কাঁচা।।