বায়ান্নর দিনগুলো
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ কত সালে প্রকাশিত হয়?
'অসমাপ্ত আত্মজীবনী' শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মজীবনী সংকলন।
ইংরেজি নাম- The Unfinished Memoirs
বইটির প্রকাশকাল- ১৮ জুন, ২০১২ সালে।
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে রাজবন্দী অবস্থায় (১৯৬৬-১৯৬৯) তিনি জীবনী লেখা শুরু করেন।
বইটিতে আত্মজীবনী লিপিবদ্ধ আছে- ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত।
বইটির ভূমিকা লিখেন- বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা।
বইটি সম্পাদনা করেন- শামসুজ্জামান খান।
বইটির প্রচ্ছদ শিল্পী- সমর মজুমদার।
ইংরেজি ভাষায় বইটির অনুবাদক- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক ফখরুল আলম।
বইটির পৃষ্ঠা- ৩৩০ (আত্মজীবনী ২৮৮)।
Ai এর মাধ্যমে
১০ লক্ষ+ প্রশ্ন ডাটাবেজ
প্র্যাকটিস এর মাধ্যমে নিজেকে তৈরি করে ফেলো
উত্তর দিবে তোমার বই থেকে ও তোমার মত করে।
সারা দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজের অবস্থান যাচাই
১৫৯১ সালে গ্যালিলিও-এর আমলে ব্রুনো ছিলেন প্রতিশ্রুতিশীল মেধাবী গুরু-দার্শনিক। ভেনিসের অভিজাত এক ব্যক্তি জিওভানি মচেনিগো শিক্ষা লাভের আশায় ব্রুনোকে আমন্ত্রণ করেন । মচেনিগোকে পড়াতে গিয়ে প্রসঙ্গক্রমে যে কথাগুলো বলেছিলেন— তা মচেনিগোর অনুভূতিতে আঘাত হানে। তাই একসময় ভেনেটিয়ান ইনকুইজেশনের কাছে ব্রুনোর বিরুদ্ধে নালিশ করেন। ব্রুনো গ্রেফতার হন, ভেনেটিয়ানদের বিচার অমীমাংসিত থাকায় তাঁকে রোমে প্রেরণ করা হয়। ছয় বছর কারাভোগের পরে ১৬০০ সালে তাঁর মৃত্যুদণ্ড হয়; কঠিন আগুনে পুড়িয়ে মারা হবে তাঁকে। ১৬০০ সালের ফেব্রুয়ারির ৮ তারিখে তাকে শেষবারের মতো- সুযোগ দেওয়া হয় আত্মপক্ষ সমর্থনের- দোষ স্বীকারের। বিপন্ন, বিপর্যন্ত, অপদস্থ ব্রুনো তখন সেই অবিস্মরণীয় কথাটি বলেছিলেন— "Perhaps your fear in Passing this sentence upon me is grater than mine in accepting it."
বদ্ধভূমিতে নেওয়ার সময় দুপাশের মানুষের প্রতি তার সত্য বলার স্পৃহা দেখে দুই ঠোঁটে স্পাইক দিয়ে মুখ বন্ধ দেওয়া হয়। শাসকরা ভেবেছিল, তাঁকে হত্যা করলেই তাঁর আদর্শ শেষ হয়ে যাবে। আসলে হয়েছে উলটো।
দুই হাজার কিলোমিটার দূরত্বের দুটি দেশকে জোর করে এক করতে চাওয়া শাসকগোষ্ঠী পূর্বপ কিস্তানের প্রতি সেরকম কোনো দায়িত্বই নেয়নি। উপরন্ত জোর করে উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে চাপিয়ে দেওয়ার হীন ষড়যন্ত্র করে। বাংলার দামাল ছেলেরা তা প্রতিহত করতে বিন্দুমাত্র দেরি করেনি। ভাষার জন্য বুক পেতে দেয় বন্দুকের নলের সামনে।
"অসহায় জাতি মরিছে ডুবিয়া, জানে না সন্তরণ, কান্ডারি! আজ দেখিব তোমার মাতৃমুক্তিপণ। "হিন্দু না ওরা মুসলিম?" ওই জিজ্ঞাসে কোন জন? কান্ডারি। বল ডুবিছে মানুষ, সন্তান মোর মার।
'দেরি করতে করতে দশটা বাজিয়ে দিলাম'- জেলগেটে বঙ্গবন্ধুর এ দেরি করার কারণ ছিল-