বিদ্রোহী
‘মম এক হাতে বাঁকা বাঁশের বাঁশরী আর হাতে রণতূর্য - চরণটিতে কী বোঝানো হয়েছে?
"মম এক হাতে বাঁকা বাঁশের বাঁশরী আর হাতে রণতূর্য" এই চরণটিতে কবি কাজী নজরুল ইসলাম বোঝাতে চেয়েছেন যে, একজন মানুষের মধ্যে একই সাথে প্রেম ও দ্রোহ, দুটি বিপরীতধর্মী বৈশিষ্ট্য থাকতে পারে। একদিকে বাঁশের বাঁশরী, যা শান্তি, প্রেম, এবং সুন্দরের প্রতীক, অন্যদিকে রণতূর্য, যা যুদ্ধ, বিদ্রোহ, এবং সাহসের প্রতীক। এর মাধ্যমে কবি তারুণ্যের দুটি দিক, অর্থাৎ প্রেম ও দ্রোহের সম্মিলন ঘটাতে চেয়েছেন।
Ai এর মাধ্যমে
১০ লক্ষ+ প্রশ্ন ডাটাবেজ
প্র্যাকটিস এর মাধ্যমে নিজেকে তৈরি করে ফেলো
উত্তর দিবে তোমার বই থেকে ও তোমার মত করে।
সারা দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজের অবস্থান যাচাই
'বিদ্রোহী' কবিতায় কাকে খ্যাপা বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে?
‘বিদ্রোহী' কবিতা শেষ হয়েছে কোন প্রত্যাশার মধ্য দিয়ে?
আমার এ কূল ভাঙিয়াছে যেবা আমি তার কূল বাঁধি,/যে গেছে বুকেতে আঘাত হানিয়া তার লাগি আমি কাঁদি।/যে মোরে দিয়েছে বিষে-ভরা বাণ/আমি দেই তারে বুক ভরা গান; কাঁটা পেয়ে তারে ফুল করি দান সারাটি জনম-ভর,-
"শির নেহারি আমারি, নতশির ওই শিখর হিমাদ্রির!"- চরণটিতে মূলত কী প্রকাশ পেয়েছে?