আহবান

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের চতুর্থ বর্ষের ছাত্র হিমেল। লেখাপড়ার ব্যস্ততায় তার গ্রামের বাড়িতে আসার খুব একটি সুযোগ হয় না। তবে ঈদের ছুটি, পূজার ছুটিতে যখন নিজ গ্রামে আসে, গরিব-দুঃখী মানুষের খোঁজ-খবর নেয়; সেবা-যত্ন করে। নিজের নাস্তার খরচ, হাত খরচ থেকে বাঁচানো টাকায় গ্রামের হতদরিদ্র অসুস্থ মানুষদের চিকিৎসার জন্য অর্থ সাহায্য করে। এমনকি দুস্থদের কেউ মৃত্যুবরণ করলে সে কাফনের কাপড় পর্যন্ত কিনে দেয়। গ্রামের সবাই তাকে পছন্দ করে এবং ভালোবাসে।

CB 17
আহবান টপিকের ওপরে পরীক্ষা দাও

এখনো না বুঝতে পারলে ডাউটস এ পোস্ট করো

পোস্ট করো

Related question

'আহ্বান' গল্পে গোপালকে দেওয়ার জন্য হাজরা ব্যাটার বউ বুড়িকে কী দিয়েছিল?

সেই বাংলাদেশে ছিল সহস্রের একটি কাহিনি

কোরানে-পুরাণে, শিল্পে, পালা-পার্বণে ঢাকে-ঢোলে,

আউল-বাউল নাচে; পুণ্যাহের সানাই রঞ্জিত

রোদ্দুরে আকাশতলে দেখ কারা হাটে যায়, মাঝি

পাল তোলে, তাঁতি বোনে, খড় ছাওয়া ঘরের আগুনে

মাঠে ঘাটে-শ্রমসঙ্গী নানা জাতি ধর্মের বসতি

চিরদিন বাংলাদেশ-

লেখিকা শামীমা আখতারের স্বামী ফারুক চৌধুরী ও তার একমাত্র সন্তান বিজয় মুক্তিযুদ্ধে শহিদ হন। এরপর শামীমা আখতার স্বাধীনতাযুদ্ধে বাবা-মা হারানো এতিম প্রশান্তকে পুত্রবাৎসল্যে লালন-পালন করে বড় করে তোলেন। মৃত্যুর আগে শামীমা আখতার তার ১৮টি প্রকাশিত গ্রন্থের স্বত্ব প্রশান্তকে দান করেন। প্রশান্ত তার মায়ের গ্রামের বাড়িতে শহিদ সন্তান বিজয়ের নামে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি পাঠাগার প্রতিষ্ঠা করেন।

লেখিকা রত্না চৌধুরীর স্বামী সমর ও একমাত্র সন্তান দীপঙ্কর মুক্তিযুদ্ধে শহিদ হন। মুক্তিযুদ্ধে মা-বাবা হারানো এতিম সুজাউদ্দিনকে রত্না চৌধুরী পুত্র বাৎসল্যে বড় করেন। মৃত্যুর আগে রত্না চৌধুরী তার প্রকাশিত ১৮টি বইয়ের স্বত্ব সুজাউদ্দিনকে দান করেন। সুজাউদ্দিন তার মায়ের গ্রামের বাড়িতে শহিদ সন্তান দীপঙ্করের নামে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি পাঠাগার প্রতিষ্ঠা করেন।