অপরিচিতা
লিটন শীল আর চন্দনা একে অপরের ভালো বন্ধু। ছাত্রজীবন থেকে তাদের মাঝে বেশ সখ্য আর জানা-শোনা। উভয়ই উচ্চশিক্ষিত। চন্দনা এমএ পাস করে স্বল্প বেতনের একটা চাকরি করে। স্বল্প বেতনের জন্য মা-বাবাকে সাথে নিয়ে শহরতলীতে একটা পুরনো ভাড়া বাসায় বাস
করে। তার যাপিত জীবন আভিজাত্যের নয়, নিম্ন মধ্যবিত্তের। লিটন শীল সরকারি চাকরিতে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর বাবা বিক্রম শীলের কাছে চন্দনাকে বিয়ে করার কথা জানালে বাবা বিক্রমশীল মেয়েকে এবং মেয়ের পরিবারকে দেখতে চান। মেয়ের পারিবারিক অবস্থা দেখে ফিরে এসে বাবা গম্ভীর কণ্ঠে বলেন, “মেয়ে দেখতে সুন্দর, তবে এ বিয়ে হবে না।” বাবার এরূপ মানসিকতার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে পারেনি লিটন শীল। কারণ বাল্যকাল থেকেই সে তার বাবার কথার অবাধ্য হয়নি কখনো।
Ai এর মাধ্যমে
১০ লক্ষ+ প্রশ্ন ডাটাবেজ
প্র্যাকটিস এর মাধ্যমে নিজেকে তৈরি করে ফেলো
উত্তর দিবে তোমার বই থেকে ও তোমার মত করে।
সারা দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজের অবস্থান যাচাই
বেগম রোকেয়া পাঁচ বছর বয়সে একজন মেয়ের কাছে কিছুদিন পড়াশোনার সুযোগ পান, সমাজ ও আত্মীয়স্বজনের ভ্রুকুটিতে কিছুদিন পর তা বন্ধ হয়ে যায়। তবুও তিনি দমে যাননি- বড়ো বোন করিমুন্নেসার সহায়তায় তিনি বাংলা শেখেন এবং বড়ো ভাই ইব্রাহীম সাবেরের সহায়তায় ইংরেজি শেখেন। স্বামী সৈয়দ শাখাওয়াত হোসেন বেগম রোকেয়াকে পারিবারিক অবরোধের বাইরে বের করেন। তাঁর লেখা 'সুলতানার স্বপ্ন' পড়ে শাখাওয়াত হোসেন বলেছিলেন 'একটি ভয়ানক প্রতিশোধ' (A terrible revenge), বুঝেছিলেন এটি নারী মুক্তির বাস্তবায়ন।
'অপরিচিতা' গল্পে নায়কের বয়স কত বলে উল্লেখ আছে?
'এ জীবনটা না দৈর্ঘ্যের হিসেবে বড়, না গুণের হিসেবে।'উদ্ধৃতাংশে প্রকাশ পেয়েছে-
i. আত্মসমালোচনা
ii. বিদ্রুপ
iii. আত্মোপলব্ধি
নিচের কোনটি সঠিক?
তমা ও রাকিব দুজনই উচ্চশিক্ষিত। তমার সঙ্গে রাকিবের বিয়ের কথা ঠিক হয়। হঠাৎ করে রাকিবের মামা তমার বাবার কাছে যৌতুক দাবি করেন। রাকিবের মামা বলেন, পড়াশোনা করতে গিয়ে তমার বয়সটা একটু বেশি হয়ে গেছে। তখন রাকিব তার মামাকে চুপ করতে বলে। সে তমার বাবার কাছে এজন্য ক্ষমাও চেয়ে নেয়।