১.৪- পল বুঙ্গী, ডিজিটাল ব্যালান্স

সেমিমাইক্রো অ্যানালিটিক্যাল পদ্ধতিতে-

  1. নমুনা লবণ 0.05 গ্রাম থেকে 0.2 গ্রাম ব্যবহার করা হয়
  2. পৃথকীকরণ, ধৌতকরণ দ্রুত করা সম্ভব
  3. H2S গ্যাসের পরিবর্তে CH3CSNH2 ব্যবহৃত হয়

নিচের কোনটি সঠিক?

হাজারী স্যার

সেমিমাইক্রো বিশ্লেষণ : ম্যাক্রো ও সেমিমাইক্রো পদ্ধতিতে কিছু কিছু বিকল্প বিকারক ব্যবহৃত হয়। যেমন কপার লবণ ও জিংক লবণ-এর ক্ষারকীয় মূলক শনাক্তকরণে কিপযন্ত্র থেকে H2SH_2S গ্যাস ব্যবহৃত হয় ম্যাক্রো পদ্ধতিতে । সেমিমাইক্রো পদ্ধতিতে কিপ্যন্ত্রে প্রস্তুত করা H2SH_2S এর পরিবর্তে থায়োঅ্যাসিট্যামাইড (CH3CSNH2CH_3CSNH_2) ব্যবহৃত হয় । এটি দ্রবণের পানির সাথে বিক্রিয়া করে অল্প পরিমাণে H2SH_2S উৎপন্ন করে। সেমিমাইক্রো ও মাইক্রো পদ্ধতিতে খুব অল্প বস্তু ব্যবহৃত হয় বলে বিভিন্ন ভৌত প্রক্রিয়া যেমন পৃথকীকরণ, ধৌতকরণ প্রভৃতি দ্রুত সম্পন্ন হয় । এতে সময় কম লাগে। বিকারক কম ব্যবহৃত হওয়ায়, খরচও কম; এতে পরিবেশের ওপর প্রভাবও কম পড়ে। তবে এ সব পদ্ধতিতে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি দামি হয়; বিশেষত মাইক্রো পদ্ধতিতে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতির দাম বেশি। বর্তমানে বিভিন্ন দেশে জৈব, অজৈব ও সাধারণ ভৌত রসায়নে সেমিমাইক্রো পদ্ধতির প্রসার লাভ করছে।

১.৪- পল বুঙ্গী, ডিজিটাল ব্যালান্স টপিকের ওপরে পরীক্ষা দাও