বিড়াল
“আমি যদি খাইতে না পাইলাম, তবে সমাজের উন্নতি লইয়া কী করিব?” ‘বিড়াল’ প্রবন্ধের এ উক্তিতে প্রকাশ পেয়েছে-
বিড়াল যদি খেতে না পায় তাহলে অন্যের উন্নতি দেখে তার কোনো লাভ নেই। যা আমাদের সমাজে দেখা যায়। গরিবরা খাবার পায় না অন্য দিকে সমাজের উন্নয়ন দিয়ে অন্যরা বেশি চিন্তিত। এখানে যুক্তিনিষ্ঠ মনোভাব প্রকাশ পেয়েছে।
Ai এর মাধ্যমে
১০ লক্ষ+ প্রশ্ন ডাটাবেজ
প্র্যাকটিস এর মাধ্যমে নিজেকে তৈরি করে ফেলো
উত্তর দিবে তোমার বই থেকে ও তোমার মত করে।
সারা দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজের অবস্থান যাচাই
বিড়াল কমলাকান্তের কীসের সহায়ক?
’কমলাকান্তের দপ্তর’ কোন ধরনের রচনা?
দরিদ্র বাবা-মা তাদের প্রথম সন্তানের নাম রাখেন সাজাহান। তাদের স্বপ্ন সাজাহান অনেক বড় হবে। কিন্তু আর্থিক অভাব ও শিক্ষা না থাকায় সাজাহান কিশোর বয়সেই কাজে নেমে পড়ে। পাশের গ্রামের কৃপণ ও ধনী আলম সাহেবের বাড়িতে সাজাহান কাজের লোক হিসেবে নিযুক্ত হয়। প্রতিদিন ঘরে ও বাইরে সমান পরিশ্রম করে সাজাহান। কিন্তু পরিশ্রম অনুযায়ী তাঁর ভাগ্যে খাবার জোটে না। একদিন বাজারের টাকা বাঁচিয়ে সাজাহান লাড্ডু কিনে খায়। কিন্তু টাকার হিসেব দিতে না পারায় আলম সাহেব তাকে নির্দয়ভাবে মারে। মনে ক্ষোভ নিয়েও সাজাহান সব সহ্য করে, কারণ সে জানে, সে গরীব-অসহায়।
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় সাহিত্যচর্চা শুরু করেন-