ক্লাউড কম্পিউটিং
তানিয়া কম্পিউটার বিজ্ঞানের একজন ছাত্রী। সে নিয়মিত একটি সাইবার প্রতিষ্ঠানে যায় এবং প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নকৃত সফটওয়্যার ব্যবহার করে সে তার নিজস্ব কম্পিউটার প্রোগ্রাম তৈরি করে ও এর পরিবর্তন করে। কাজ শেষে সে ইন্টারনেটে তার নিজস্ব একাউন্ট করে তার কাজগুলো সংরক্ষণ করে। ক্লাউড কম্পিউটিং এর মাধ্যমে কাজ করা সুবিধাজনক কারণ- i.সফটওয়্যার স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপডেট করা থাকে ii.নিজস্ব হার্ডওয়্যারের প্রয়োজন হয় না ii. সার্বক্ষণিক ব্যবহার করা যায় নিচের কোনটি সঠিক?
ক্লাউড কম্পিউটিং এর সুবিধা অসুবিধা
ভার্চুয়ালি ডাটা আপলোড এবং ডাউনলোড করা যায়।
অপারেটিং খরচ ফিজিক্যাল কম্পিউটারের থেকে কম। ...
নিজস্ব হার্ডওয়্যার লাগে না ফলে বিপুল পরিমাণ অর্থ বেঁচে যায়।
হার্ডওয়্যার যেমন অনেক উন্নত থাকে তেমনি নিয়মিত সফটওয়্যার আপডেট হওয়ার কারণে সিস্টেম আপটুডেট থাকে।
Ai এর মাধ্যমে
১০ লক্ষ+ প্রশ্ন ডাটাবেজ
প্র্যাকটিস এর মাধ্যমে নিজেকে তৈরি করে ফেলো
উত্তর দিবে তোমার বই থেকে ও তোমার মত করে।
সারা দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজের অবস্থান যাচাই
কোন প্লাটফর্মে ব্যবহারকারীরা সার্ভিসদাতা প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন করা সফটওয়্যার ও ডেটাবেজ অ্যাকসেস এবং ব্যবহারের সুযোগ পায়?
শিশির তার মোবাইল ফোনে ব্রাউজ করছিল। এ সময় তার ভাই বলল তুমি যে সুবিধাটি ভোগ করছ তাকে ক্লাউড কম্পিউটিং বলে। শিশির যে সুবিধাটি ভোগ করছে সেটি কোন ধরনের ক্লাউড—
“ক্লাউড কম্পিউটিং”-এ ক্লাউড শব্দটি কী অর্থে ব্যবহৃত হয়?
কোন নেটওয়ার্কে ক্লায়েন্ট সার্ভারের প্রাধান্য বেশি থাকে?