৫.৫ সাসপেনশন, কোয়াগুলেশন
দুধ হচ্ছে মূলত একটি-
দুধ এক ধরণের ইমালশন। ইমালশন হলো দুটি তরল পদার্থের মিশ্রণ যেখানে একটি তরল (ছত্রিত তরল) ছোট ছোট কণার আকারে অন্য তরলের (মাধ্যম) মধ্যে বিদ্যমান থাকে।
দুধের ক্ষেত্রে, ছত্রিত তরল হলো চর্বি, এবং মাধ্যম হলো পানি। দুধের চর্বি ছোট ছোট কণার আকারে পানিতে বিদ্যমান থাকে, যার ফলে দুধ একটি মসৃণ এবং অস্বচ্ছ তরল তৈরি করে।
ইমালশনের কিছু বৈশিষ্ট্য দুধেও দেখা যায়, যেমন:
তীব্র আলোতে আলো ছড়িয়ে দেওয়া: ইমালশনগুলো তীব্র আলোতে আলো ছড়িয়ে দেয়, যার ফলে দুধ অস্বচ্ছ দেখায়।
স্থিতিশীলতা: ইমালশনগুলো কিছু সময়ের জন্য স্থিতিশীল থাকে, কিন্তু দীর্ঘ সময় ধরে রাখলে ছত্রিত তরল আলাদা হয়ে যেতে পারে। যেমন, দুধ যদি ঠান্ডা করা হয়, তাহলে চর্বির কিছু অংশ উপরে ভেসে উঠতে পারে।
উত্তাপের প্রতি সংবেদনশীলতা: ইমালশনগুলো উত্তাপের প্রতি সংবেদনশীল হতে পারে। উচ্চ তাপমাত্রায়, ছত্রিত তরলের কণাগুলো বড় হতে পারে এবং আলাদা হয়ে যেতে পারে।
Ai এর মাধ্যমে
১০ লক্ষ+ প্রশ্ন ডাটাবেজ
প্র্যাকটিস এর মাধ্যমে নিজেকে তৈরি করে ফেলো
উত্তর দিবে তোমার বই থেকে ও তোমার মত করে।
সারা দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজের অবস্থান যাচাই
নিচের কোন আয়নের কোয়াগুলেশন ক্ষমতা সবচেয়ে বেশী?
এবং H2O এর মিশ্রণকে কি বলা হয়?
কোনটি সাসপেনশান?
কলয়েড দ্রবণ হতে কণার কোয়াগুলেশন হয়, যখন-
i. তড়িৎ বিশ্লেষ্য পদার্থের পরিমাণ বেশি থাকে
ii. কলয়েড কণার আধান তড়িৎ বিশ্লেষ্য কণার বিপরীত আধান দ্বারা প্রশমিত হয়।
iii. কলয়েড কণা ও বিস্তার মাধ্যম পরস্পর দূরে সরে যায়
নিচের কোনটি সঠিক?