বিভিন্ন প্রজন্মের মোবাইল
দ্বিতীয় প্রজন্মের মোবাইল ফোনের উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য কী?
১৯৯০ সালে GSM স্ট্যান্ডার্ড ব্যবহার করে দ্বিতীয় প্রজন্মের (2G) মোবাইল সিস্টেমের যাত্রা শুরু হয়। এতে ডিজিটাল ট্রান্সমিশন সিস্টেমের ব্যবহার চালু হয় এবং ভয়েস ও ডেটা প্রেরণ সম্ভব হয়। এ প্রজন্মের মোবাইলে এসএমএস টেক্সট মেসেজিং করা যায়।
দ্বিতীয় প্রজন্মের মোবাইল সিস্টেমের বৈশিষ্ট্য
১. এ প্রজন্মের ট্রান্সমিশন সিস্টেম ডিজিটাল পদ্ধতি এবং Noise মুক্ত।
২. ডেটা আদান-প্রদানে ত্রুটি নির্ণয় ও ত্রুটি সংশোধন হতে থাকে।
৩. ভয়েস প্রেরণের সুবিধা চালু হয়।
৪. চ্যানেল একসেস পদ্ধতি হলো- FDMA, TDMA ও CDMA .
৫. মোবাইল ফোনেই পেমেন্ট সিস্টেমের প্রবর্তন।
৬. MMS (Multimedia Message Service), SMS সেবা চালু হয়।
৭. সীমিতভাবে আন্তর্জাতিক রোমিং সুবিধা এবং মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহার সুবিধা।
৯. ডেটার নিরাপত্তার জন্য এনক্রিপশন ব্যবস্থা।
Ai এর মাধ্যমে
১০ লক্ষ+ প্রশ্ন ডাটাবেজ
প্র্যাকটিস এর মাধ্যমে নিজেকে তৈরি করে ফেলো
উত্তর দিবে তোমার বই থেকে ও তোমার মত করে।
সারা দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজের অবস্থান যাচাই
মোবাইল ফোনের কোন প্রজন্ম থেকে সিগন্যাল চারদিকে সমানভাবে ছড়িয়ে পড়ে?
তৃতীয় প্রজন্মের মোবাইল ফোনের সুবিধাগুলো হচ্ছে—
i. আন্তর্জাতিক রোমিং ও ভিডিও কল
ii. ই-কমার্স ও মোবাইল ব্যাংকিং
iii. বিল্ট ইন ইন্টারনেট
নিচের কোনটি সঠিক?
শরীফ মেডিক্যাল ভর্তির সুয়োগ পাওয়ার বিষয়টি 3G ফোনে Text দ্বারা দেশে-বিদেশে আত্মীয়-স্বজন ও বন্ধু বান্ধবকে জানায়। তাদের কেউ কেউ ভিডিও কল এবং কেউ কেউ ফেইসবুক এর মাধ্যমে শরীফকে অভিনন্দন জানায়। শরীফের খবরটি পাঠানো হয়েছিল যেভাবে-
কোন দেশ ২০১৮ সালের শীতকালীন অলিম্পিক গেমস-এ SG নেটওয়ার্কের ব্যবহার প্রাথমিকভাবে প্রদর্শন করে সফলতা পেয়েছে?