বিদ্রোহী
নিচের কোন
পংক্তিতে
নজরুলের যুদ্ধবিরোধী মনোভাব ফুটে উঠেছে?"আমি নিঃক্ষত্রিয় করিব বিশ্ব" — এই পংক্তিতে নজরুল ইসলামের যুদ্ধবিরোধী মনোভাব ফুটে উঠেছে। তিনি বোঝাতে চেয়েছেন যে তিনি বিশ্বজুড়ে প্রচলিত সকল যুদ্ধ, শোষণ ও অত্যাচারকে ধ্বংস করে দেবেন, যাতে পৃথিবীতে শান্তি প্রতিষ্ঠা হয়।
যুদ্ধবিরোধী মনোভাব: কবিতাটিতে কবি কেবল বিদ্রোহই প্রকাশ করেননি, বরং যুদ্ধের ধ্বংসলীলার বিরুদ্ধে এক প্রতিবাদও গড়ে তুলেছেন। তিনি এমন একটি বিশ্ব কল্পনা করেছেন যেখানে যুদ্ধের প্রয়োজন নেই এবং সবাই শান্তিতে থাকবে।
"নিঃক্ষত্রিয়" শব্দটির তাৎপর্য: "নিঃক্ষত্রিয়" শব্দের অর্থ হলো যেখানে কোনো যোদ্ধা বা সৈন্য নেই। এটি আসলে যুদ্ধের প্রতি কবির গভীর ঘৃণা এবং শান্তি প্রতিষ্ঠার এক দৃঢ় প্রত্যয়কে প্রকাশ করে।
অন্যান্য প্রাসঙ্গিক পংক্তি: "আমি এক হাতে বাঁকা বাঁশের বাঁশরী আর হাতে রণতূর্য" পংক্তিটিও কবির যুদ্ধ ও শান্তির দ্বৈত সত্তার প্রতি ইঙ্গিত করে, যা শান্তি প্রতিষ্ঠার ধারণাকে আরও দৃঢ় করে।
Ai এর মাধ্যমে
১০ লক্ষ+ প্রশ্ন ডাটাবেজ
প্র্যাকটিস এর মাধ্যমে নিজেকে তৈরি করে ফেলো
উত্তর দিবে তোমার বই থেকে ও তোমার মত করে।
সারা দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজের অবস্থান যাচাই
'বিদ্রোহী' কবিতায় কাকে খ্যাপা বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে?
‘বিদ্রোহী' কবিতা শেষ হয়েছে কোন প্রত্যাশার মধ্য দিয়ে?
আমার এ কূল ভাঙিয়াছে যেবা আমি তার কূল বাঁধি,/যে গেছে বুকেতে আঘাত হানিয়া তার লাগি আমি কাঁদি।/যে মোরে দিয়েছে বিষে-ভরা বাণ/আমি দেই তারে বুক ভরা গান; কাঁটা পেয়ে তারে ফুল করি দান সারাটি জনম-ভর,-
"শির নেহারি আমারি, নতশির ওই শিখর হিমাদ্রির!"- চরণটিতে মূলত কী প্রকাশ পেয়েছে?