সেই অস্ত্র
প্রাচীনকালে কোনো এক রাজ্যে নাকি মানুষ গাছপালা কেটে উজাড় করে দিত। রাষ্ট্রের শীর্ষ পর্যায়ের নেতারা মানুষের এ ধরনের অবিবেচনা-প্রসূত নেতিবাচক কর্মকাণ্ডে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন। সবুজ নিধনের এই ভয়ঙ্কর বাজে অভ্যাস বন্ধে তখন দেশে এক কঠোর আইন প্রণীত হয়। এ আইন ব্যক্তিগত গাছসহ যেকোনো ধরনের গাছপালা কাটার ওপর কড়া নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। বর্তমান সময়ে পরিবেশ সুরক্ষার লক্ষ্যে সবুজ বৃক্ষরাজি সংরক্ষণের আন্দোলন বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়েছে। কিন্তু, মানুষের গাছপালা নিধনের প্রবণতা এখনো রয়েই গেছে।
Ai এর মাধ্যমে
১০ লক্ষ+ প্রশ্ন ডাটাবেজ
প্র্যাকটিস এর মাধ্যমে নিজেকে তৈরি করে ফেলো
উত্তর দিবে তোমার বই থেকে ও তোমার মত করে।
সারা দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজের অবস্থান যাচাই
'ব্যোমযান, কামান, পদাতি
যে রাষ্ট্রের অঙ্গ নয়, ন্যায়, ক্ষমা, মিতালী মনীযা
যার মুখ্য অবলম্বন, জিজীবিষা
সামান্য লক্ষণ।"
সকল মহামানবই চেয়েছেন হিংসা-দ্বেষ ও হানাহানিমুক্ত একটি বাসযোগ্য নির্মল পৃথিবী। হিংসা আর স্বার্থপরতার বিষবাষ্পে ছেয়ে গেছে বর্তমান বিশ্ব। ভালোবাসাহীন, স্বার্থান্ধ ও মানবিকতাশূন্য এমন পৃথিবীর কথা মহামানবেরা চিন্তাও করেননি। সর্বত্র বিরাজমান সকল অশুভ শক্তির শিকড়কে উপড়ে ফেলে ভালোবাসা ও মানবিকতার ছায়া ছড়িয়ে দিতে পারলেই বাসযোগ্য একটি নির্মল পৃথিবীর স্বপ্ন বাস্তবায়ন সম্ভব।
আগে কী সুন্দর দিন কাটাইতাম
গ্রামের নওজোয়ান হিন্দু-মুসলমান
মিলিয়া বাউলাগান ঘাটুগান গাইতাম।
…………………………………….
করি ভাবনা সেদিন আর পাব না
ছিল বাসনা সুখী হইতাম
দিন হতে দিন আসে যে কঠিন
করিম দীনহীন কোন পথে যাইতাম।