মাসি-পিসি
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় কী হিসেবে বাংলা সাহিত্যে খ্যাতিমান?
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় উল্লেখযোগ্য উপন্যাস হলো জননী, দিবারাত্রির কাব্য ,পদ্মানদীর মাঝি, পুতুল নাচের ইতিকথা ও ছোটগল্পের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল প্রাগৈতিহাসিক ,সরীসৃপ, সমুদ্রের স্বাদ ,কুষ্ঠরোগীর বউ প্রভৃতি।
Ai এর মাধ্যমে
১০ লক্ষ+ প্রশ্ন ডাটাবেজ
প্র্যাকটিস এর মাধ্যমে নিজেকে তৈরি করে ফেলো
উত্তর দিবে তোমার বই থেকে ও তোমার মত করে।
সারা দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজের অবস্থান যাচাই
“ভঁওতা দিয়ে আমাদের দমাবার ফিকির সব”- কার উক্তি?
'মাসি-পিসি' গল্পে জোতদারদের মধ্যে কোন বৈশিষ্ট্যের প্রকাশ পেয়েছে?
শৈশবে বাবা-মাকে হারিয়ে এক চাচার আশ্রয়ে থাকা আসমার জীবনে ঘটে যায় বাল্যবিবাহ। স্বামীর ঘরে অত্যাচার-নির্যাতন, পরে তালাক। চাচার সহযোগিতা না পেলেও দমে যায়নি সে। টিউশন করে লেখাপড়া চালিয়ে যায় সে। অদম্য ইচ্ছাশক্তির জোরে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় লাভ করে ভালো ফল। আসমা এখন মেডিকেল কলেজের শেষ বর্ষের ছাত্রী।
‘মুক্তিযোদ্ধা মেজর শামসুল আলম স্কুল ও কলেজ’-এর নবম শেণির ছাত্রী লায়লা এলাকার কিছু দুষ্ট লোকের অত্যাচারে স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দেয়। তার সহপাঠীরা এই সংবাদ পেয়ে তার বাড়িতে আসে।এখন তারা লায়লাকে সঙ্গে করে স্কুলে নিয়ে যায়। তাদের প্রত্যেকের হাতে থাকে বাঁশের লাঠি। কেউ আর এখন তার দিকে চোখ তুলে তাকায় না। উদ্দীপকে দুষ্ট লোকদের সাথে মাসি-পিসি কোন চরিত্রের মিল পরেছে বলে অনুপম কল্পনা করে?