সোনার তরী
'সোনার তরী' কবিতায় কোন পড়ক্তিতে মাঝির অপরিচয়ের নির্বিকারত্ব ও নিরাসক্তি ফুটে উঠেছে?
• "সোনার তরী" কবিতায় কবি জগতের প্রতি মানুষের সম্পর্ক ও তার আত্মত্যাগের গভীর দিক তুলে ধরেছেন। মাঝির চরিত্রের মাধ্যমে একধরনের নির্বিকারত্ব এবং নিরাসক্তি প্রকাশ পেয়েছে। পংক্তিটি, "কোনো দিকে নাহি চায়", মাঝির সেই মনোভাবকে নির্দেশ করে যেখানে সে তার দায়িত্ব পালন করে, কিন্তু পৃথিবীর মোহ বা আকর্ষণের দিকে নজর দেয় না। এটি তার আত্মত্যাগী ও কর্মনিষ্ঠ অবস্থানের প্রতীক। এই নিরাসক্তি মানুষের জীবনের প্রকৃত সত্য এবং অনাসক্ত কর্মধারার প্রতিফলন।
Ai এর মাধ্যমে
১০ লক্ষ+ প্রশ্ন ডাটাবেজ
প্র্যাকটিস এর মাধ্যমে নিজেকে তৈরি করে ফেলো
উত্তর দিবে তোমার বই থেকে ও তোমার মত করে।
সারা দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজের অবস্থান যাচাই
"এপারেতে ছোটো খেত, আমি একেলা।"
এই চরণটিতে 'আমি' বলতে প্রতীকী অর্থে কাকে বোঝানো হয়েছে?
'সোনার তরী' কবিতায় 'বিদেশ' শব্দটি কী অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে?
মরণ যেদিন দিনের শেষে আসবে তোমার দুয়ারে
সেদিন তুমি কি ধন দিবে উহারে ?
ভরা আমার পরানখানি
সম্মুখে তার দিব আনি,
শূন্য বিদায় করব না তো উহারে
মরণ যেদিন আসবে তোমার দুয়ারে ।
আমি মনে করি মৃত্যু হচ্ছে জীবনের সবচেয়ে অসাধারণ উদ্ভাবন। এটি জীবনকে পুরোনো ও সেকেলে জিনিস থেকে মুক্ত করে।
উদ্দীপকে 'সোনার তরী' কবিতার কোন দিকটি ফুটে উঠেছে?