ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাওয়া প্রতিটি শিক্ষার্থীর কাছে একটি স্বপ্নের বিষয়,অনেক শিক্ষার্থী ছোট থেকে নিজের ভেতরে লালন করে স্বপ্নটি। ঢাকার বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের প্রাচীনতম বিশ্ববিদ্যালয়। 1921 সালে ব্রিটিশ রাজত্বকালে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়, এটি বাংলাদেশের আধুনিক ইতিহাসে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখে।
ঢাবি ক ইউনিট ভর্তি পরীক্ষার গুরুত্বপূর্ন তথ্যাবলী | |
---|---|
ভর্তি পরীক্ষার তারিখ: ভর্তি পরীক্ষার সময়: প্রযোজ্য বিভাগ: মোট অনুষদ: মোট বিভাগ: আসন সংখ্যা: আবেদন ফি: আবেদনের লিংক: | ০১ মার্চ ২০২৪ (শুক্রবার) সকাল ১১ঃ০০ – ১২ঃ৩০ পর্যন্ত বিজ্ঞান বিভাগ ১০টি ৩২টি ১৮৫১ টি ১০৫০/- টাকা |
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ক’ ইউনিটের অধীন বিজ্ঞান, জীববিজ্ঞান, ফার্মেসী, আর্থ এন্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্সেস, ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনােলজি অনুষদ এবং পরিসংখ্যান গবেষণা ও শিক্ষণ ইনস্টিটিউট, পুষ্টি ও খাদ্যবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট, তথ্য প্রযুক্তি ইনস্টিটিউট, ইনস্টিটিউট অব লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনােলজি এবং শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট। স্নাতক (সম্মান) প্রােগ্রামে ফার্মেসী অনুষদে ৫ (পাঁচ) বছর মেয়াদী এবং অন্যান্য অনুষদ ও ইনস্টিটিউট-এ ৪ (চার) বছর মেয়াদী।
অনুষদ/ইনস্টিটিউট | ভর্তির বিভাগ/বিষয় | আসন সংখ্যা |
বিজ্ঞান অনুষদ | পদার্থ বিজ্ঞান | ১০০ |
গণিত
| ১৩০ | |
রসায়ন | ৯০ | |
পরিসংখ্যান
| ৯০ | |
ফলিত গণিত | ৬০ | |
জীববিজ্ঞান অনুষদ | মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশ | ১০০ |
উদ্ভিদবিজ্ঞান | ৭০ | |
প্রাণিবিদ্যা | ৮০ | |
প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান | ৬০ | |
মনোবিজ্ঞান
| ৮০ | |
অনুজীব বিজ্ঞান | ৪০ | |
মৎস্যবিজ্ঞান | ৪০ | |
জিন প্রকৌশল ও জীবপ্রযুক্তি | ২৫ | |
ফার্মেসী অনুষদ | ফার্মেসী | ৭৫ |
আর্থ এন্ড এনভারনমেন্টাল সায়েন্সেস অনুষদ | ভূগোল ও পরিবেশ
| ৮০ |
ভূতত্ত্ব | ৫০ | |
সমুদ্রবিজ্ঞান | ৪০ | |
ডিজাস্টার সায়েন্স এন্ড ক্লাইমেট রেজিলিয়েন্স | ৪০ | |
আবহাওয়া বিজ্ঞান | ২৫ | |
ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজি অনুষদ | ইলেক্ট্রিক্যাল এন্ড ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং | ৭০ |
ফলিত রসায়ন ও কেমিকৌশল | ৬০ | |
কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল | ৬০ | |
নিউক্লিয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং | ৩০ | |
রোবটিক্স এন্ড মেকাট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং | ২৫ | |
পরিসংখান গবেষণা ও শিক্ষণ ইনস্টিটিউট | ফলিত পরিসংখ্যান | ৫০ |
পুষ্টি ও খাদ্য বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট | পুষ্টি ও খাদ্য বিজ্ঞান | ৪০ |
তথ্য প্রযুক্তি ইনস্টিটিউট | সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং | ৫০ |
লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজি ইনস্টিটিউট | লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং | ৫০ |
ফুটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং | ৫০ | |
লেদার প্রোডাক্টস ইঞ্জিনিয়ারিং | ৫০ | |
শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট | ভৌত বিজ্ঞান – ২২ | ৪১ |
জীববিজ্ঞান – ১৯ | ||
মোট | ১৮৫১ |
ক) প্রার্থীকে ২০১৮ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত মাধ্যমিক অথবা সমমান এবং ২০২৩ সালে বাংলাদেশের যেকোনো শিক্ষা বোর্ডের বিজ্ঞান/কৃষিবিজ্ঞান শাখায় উচ্চ মাধ্যমিক অথবা মাদ্রাসা বোর্ডের বিজ্ঞান শাখায় আলিম অথবা বিজ্ঞান শাখায় IGCSE/O-Level এবং IAL/GCE/A-Level অথবা সমমানের বিদেশি ডিগ্রিধারী হতে হবে এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক অথবা সমমানের গ্রেডভিত্তিক পরীক্ষার প্রতিটিতে পৃথকভাবে ৪র্থ বিষয়সহ ন্যূনতম ৩.৫ জিপিএসহ প্রাপ্ত জিপিএ-দ্বয়ের যোগফল ন্যূনতম ৮.০ হতে হবে। IGCSE/O-Level এবং IAL/GCE/A-Level অথবা বিদেশি ডিগ্রিধারীদের ক্ষেত্রে সমতা নিরূপণকৃত গ্রেড গণনা করা হবে।
খ) বাংলাদেশের যেকোনো শিক্ষা বোর্ড হতে ২০১৮ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত মাধ্যমিক অথবা সমমান এবং ২০২৩ সালের উচ্চ মাধ্যমিক অথবা সমমান পরীক্ষায় মানবিক/সাধারণ ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখা হতে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরাও এই ইউনিটে ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারবে। সেক্ষেত্রে শিক্ষার্থীর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক অথবা সমমানের গ্রেডভিত্তিক পরীক্ষার প্রতিটিতে পৃথকভাবে ৪র্থ বিষয়সহ ন্যূনতম ৩.০ জিপিএসহ প্রাপ্ত জিপিএ-দ্বয়ের যোগফল ন্যূনতম ৭.৫ হতে হবে। IGCSE O-Level এবং IAL/GCE/A-Level অথবা বিদেশি ডিগ্রিধারীদের ক্ষেত্রে সমতা নিরূপণকৃত গ্রেড গণনা করা হবে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ক ইউনিট ভর্তি পরীক্ষা MCQ এবং লিখিত উভয় পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে। ভর্তি পরীক্ষার মোট নম্বর হবে ১০০ তন্মাধ্যে ৬০ নম্বরের MCQ এবং ৪০ নম্বরের লিখিত অংশ থাকবে। MCQ পরীক্ষা ৪৫ মিনিট এবং লিখিত পরীক্ষা ৪৫ মিনিটের হবে।
MCQ পরীক্ষায় প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ নম্বর কাটা হবে এবং তা বিষয়ভিত্তিক সমন্বয় করা হবে। একজন প্রার্থী যে ৪টি বিষয়ের প্রশ্নের উত্তর দিলে তার উপর নির্ভর করবে সে কোন বিভাগ/ইনস্টিটিউট এ ভর্তি হতে পারবে।
বিষয়ের নাম | এমসিকিউ | লিখিত |
পদার্থ বিজ্ঞান (আবশ্যিক) | ১৫ | ১০ |
রসায়ন (আবশ্যিক) | ১৫ | ১০ |
গণিত | ১৫ | ১০ |
জীববিজ্ঞান | ১৫ | ১০ |
বাংলা | ১৫ | ১০ |
ইংরেজি | ১৫ | ১০ |
(গণিত/জীববিজ্ঞান/বাংলা/ইংরেজি থেকে যেকোন দুটি বিষয়) | মোট ১০০ |
বিষয় | এমসিকিউ (MCQ) অংশ | লিখিত অংশ |
মন্তব্য | |
মোট বরাদ্দকৃত নম্বর | প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য কর্তনকৃত নম্বর | মোট বরাদ্দকৃত নম্বর | ||
পদার্থবিজ্ঞান | ১৫ | ০.২৫ | ১০ |
*উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের অতিরিক্ত (৪র্থ) বিষয়ের পরিবর্তে বাংলা অথবা ইংরেজি যেকোনো একটি বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে মোট ৪টি বিষয় পূর্ণ করতে হবে। |
রসায়ন | ১৫ | ০.২৫ | ১০ | |
জীববিজ্ঞান | ১৫ | ০.২৫ | ১০ | |
উচ্চতর গণিত | ১৫ | ০.২৫ | ১০ | |
বাংলা | ১৫ | ০.২৫ | ১০ | |
ইংরেজি | ১৫ | ০.২৫ | ১০ |
একজন প্রার্থী যে ৪টি বিষয়ের প্রশ্নের উত্তর দিবে তার উপর নির্ভর করবে সে কোন বিভাগ/ইনস্টিটিউট এ ভর্তি হতে পারবে। (পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, জীববিজ্ঞান, উচ্চতর গণিত বিষয়গুলোতে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করলে সাধারণত সকল বিভাগ/ইনস্টিটিউটে ভর্তি হওয়া যায়।)
ঢাবি ক ইউনিট ভর্তি পরীক্ষায় তে পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, জীববিজ্ঞান এবং উচ্চতর গণিত থেকে প্রশ্ন আসে। এখন এখানে একটা কিন্তু আছে, কিন্তুটা হলো উচ্চতর গণিত বা জীববিজ্ঞান যে বিষয় তোমার চতুর্থ/ঐচ্ছিক বিষয়, তুমি চাইলে সেটির বদলে বাংলা বা ইংরেজি উত্তর করতে পারো। এক্ষেত্রে ঢাবি খ ইউনিট প্রস্তুতি নেওয়া শিক্ষার্থীরা এগিয়ে থাকে। কারণ, তাদের ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতির সময়ই বাংলা, ইংরেজি ও সাধারণ জ্ঞান এই বিষয়গুলোতে পড়তে হয়। সেক্ষেত্রে তারা সহজেই চতুর্থ বিষয় বাদ দিয়ে তার ইচ্ছা অনুযায়ী বাংলা অথবা ইংরেজি উত্তর করতে পারে। কিন্তু এক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে যে, জীববিজ্ঞান বা উচ্চতর গণিত বাদ দিয়ে উত্তর করলে, এই বিষয়ভিত্তিক ডিপার্টমেন্টগুলোতে তুমি পড়তে পারবে না।
বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতির ক্ষেত্রে, পদার্থবিজ্ঞান এবং গণিতের সূত্রগুলো বেশি করে প্র্যাকটিস করতে হবে। সাধারণত সহজ সূত্র থেকে ম্যাথ বেশি আসে। এবং এমন সব ম্যাথ আসবে যেগুলো ক্যালকুলেটর ছাড়া করা সম্ভব, কারণ তোমরা সবাই জানো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় ক্যালকুলেটর ব্যবহার করতে দেওয়া হয় না। অন্যদিকে জীববিজ্ঞান এবং রসায়নের স্পেশাল ইকুয়েশন বা বিক্রিয়াগুলো দেখে যেতে হবে। সাধারণত শেষ সময়ে পুরো পড়া নতুন করে পড়ার সুযোগ হয়না। তাই আগের করে রাখা নোটগুলোতে চোখ বুলিয়ে নিলে ভালো করবে।
বিষয়ের নাম | এমসিকিউ | লিখিত |
বাংলা (আবশ্যিক) | ১৫ | ১০ |
ইংরেজি (আবশ্যিক) | ১৫ | ১০ |
আইসিটি (আবশ্যিক) | ১৫ | ১০ |
গণিত/পরিসংখ্যান/ভূগোল/ মনোবিজ্ঞান/অর্থনীতি (যেকোন একটি) | ১৫ | ১০ |
মোট | ১০০ |
যে সকল প্রার্থী উচ্চ মাধ্যমিক অথবা সমমানের পর্যায়ে পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন, গণিত ও জীববিজ্ঞান বিষয়ে অধ্যয়ন
করেছে তারা এ সকল বিষয়ে পরীক্ষা দিবে। তবে কোনাে পরীক্ষার্থী ইচ্ছা করলে শুধুমাত্র উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের ৪র্থ বিষয়ের পরিবর্তে বাংলা অথবা ইংরেজি যেকোনাে একটি বিষয়ে পরীক্ষা দিতে পারবে। এখানে উল্লেখ্য যে, পদার্থ
বিজ্ঞান ও রসায়ন বিষয়ে পরীক্ষা দেয়া আবশ্যিক।
A-Level পর্যায়ে অধ্যয়নকৃত পরীক্ষার্থী পদার্থ বিজ্ঞান ও রসায়নসহ অন্য (গণিত/জীববিজ্ঞান/বাংলা/ইংরেজি বিষয়ের
মধ্যে) যেকোনাে দুইটি বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে মােট চারটি বিষয় পূর্ণ করবে।
লিখিত অংশে মোট নম্বর ৪০ এবং সময় ৪৫ মিনিট। প্রতিটি বিষয়ে মোট নম্বর ১০। প্রতিটি প্রশ্নের মান ২ থেকে ৫ এর মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে।
ভর্তি পরীক্ষার MCQ অংশের পাস নম্বর ২৪। উল্লেখ্য, MCQ পরীক্ষায় ২৪ নম্বরে পেলে কেবল লিখিত পরীক্ষার উত্তরপত্রের মূল্যায়নের জন্য বিবেচিত হবে। তবে MCQ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মধ্যে থেকে ‘ক’ ইউনিট এর মোট আসনের কমপক্ষে ৫ গুন লিখিত পরীক্ষার উত্তরপত্র মূল্যায়ন করা হবে। লিখিত অংশের পরীক্ষায় পাস নম্বর ১২। তবে ১০০ নম্বরের মধ্যে MCQ এবং লিখিত পরীক্ষার মোট পাস নম্বর ৪০। যারা ৪০ এর কম নম্বর পাবে তাদের কে ভর্তির জন্য বিবেচনা করা হবে না ।
মােট ১২০ নম্বরের ভিত্তিতে প্রার্থীদের অর্জিত মেধাস্কোরের ক্রমানুসারে মেধা তালিকা তৈরি করা হবে। এজন্য
মাধ্যমিক/o-Level বা সমমানের পরীক্ষায় প্রাপ্ত/হিসাবকৃত জিপিএকে ২ দিয়ে গুণ; উচ্চ মাধ্যমিক/A-Level বা সমমানের পরীক্ষায় প্রাপ্ত/হিসাবকৃত জিপিএকে ২ দিয়ে গুণ করে এই দুইয়ের যােগফল ভর্তি পরীক্ষায় ১০০-তে প্রাপ্ত নম্বরের সাথে যোগ দিয়ে ১২০ নম্বরের মধ্যে মেধাস্কোর নির্ণয় করে ক্রমানুসারে মেধা তালিকা তৈরা করা হবে।
মেধাস্কোর সমান হলে নিম্নলিখিত ক্রমানুসারে মেধাক্রম তৈরি করা হবে :
ভর্তি পরীক্ষায় প্রাপ্ত স্কোর
HSC/সমমানের পরীক্ষায় প্রাপ্ত GPA without 4th subject
HSC/সমমানের পরীক্ষায় প্রাপ্ত GPA with 4″ Subject
SSC/সমমানের পরীক্ষায় প্রাপ্ত GPA without 4″ Subject
SSC/ সমমানের পরীক্ষায় প্রাপ্ত GPA with 4″ Subject
HSC/সমমানের পরীক্ষায় চারটি বিজ্ঞান বিষয়ে প্রাপ্ত GPA এর যােগফল।
মেধাস্কোরের ভিত্তিতে নির্ণীত মেধাক্রম অনুযায়ী উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মেধা তালিকা ও ফলাফল ভর্তি পরীক্ষার পর ৪ (চার) সপ্তাহের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির ওয়েব সাইটেও admission.eis.du.ac.bd পাওয়া যাবে। এছাড়া এসএমএস এর মাধ্যমে ফলাফল জানতে পারবে।
সেক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের অবশ্যই উচিত ভর্তি পরীক্ষাকে সর্বাধিক গুরুত্ব দেয়া। এজন্য বিগত বছরের এডমিশন প্রশ্নব্যাংক এর উপর সর্বোচ্চ প্র্যাক্টিস থাকা জরুরি। এছাড়াও সেরাদের কাতারে থাকতে রাবি, চবি, ঢাবি ও জাবি এর প্রশ্নব্যাংক এবং সাস্টের আগের বছরের প্রশ্ন প্র্যাক্টিস করা উচিত। এরজন্য অন্যতম সেরা একটি মাধ্যম হতে পারে চর্চা অ্যাপ। গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে ইচ্ছুক সকল শিক্ষার্থীকে অগ্রীম শুভকামনা জানাই।