টিস্যুকালচার প্রযুক্তি
টিস্যু কালচারের জনক কে?
উদ্ভিদের যেকোনো বিভাজনক্ষম অঙ্গ থেকে বিচ্ছিন্ন করা কোন টিস্যু সম্পূর্ণ জীবানুমুক্ত অবস্থায় উপযুক্ত পুষ্টি মাধ্যমে বৃদ্ধিকরণ করাকে টিস্যু কালচার বলে। জার্মান উদ্ভিদবিজ্ঞানী হ্যাবারল্যান্ডকে টিস্যু কালচারের জনক বলা হয়, কেননা তিনি সর্বপ্রথম এই পদ্ধতির উদ্ভাবন করেন।
রিনির বাগানে একটি দুর্লভ প্রজাতির গাছ আছে যার অস্তিত্ব একটি এককোষী, প্রাককেন্দ্রিক জীব - এর আক্রমণে হুমকীর সম্মুখীন। তাই রিনি গবেষণাগারে একটি বিশেষ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে উক্ত গাছ থেকে অসংখ্য চারা তৈরি করল।
উদ্দীপকটি পড়ো এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
ড. সুকুমার একটি বিশেষ প্রযুক্তিতে অর্কিডের কক্ষমুকুল থেকে অনেকগুলো চারা তৈরি করেন এবং ড. রুমি অপর একটি প্রযুক্তির সাহায্যে Bacillus thuringiensis নামক ব্যাকটেরিয়া থেকে জিন বেগুনের DNA তে সংযুক্ত করে Bt বেগুন তৈরি করেন।
উদ্দীপকটি পড়ে উত্তর দাও :
কলা গাছে আজকাল টিস্যুকালচার প্রযুক্তির মাধ্যমে এক সাথে অধিক সংখ্যক চারা উৎপাদন করা হচ্ছে এবং এক বিশেষ প্রকার কোষ বিভাজনের জন্যই এরূপ চারা তৈরি সম্ভব হচ্ছে।
উদ্দীপকে উল্লিখিত বিভাজন ঘটে—
i. পরাগধানীর গঠনে
ii. রক্তকোষ উৎপাদনে
iii. ইস্টের সংখ্যাবৃদ্ধিতে
নিচের কোনটি সঠিক?