১.৪- পল বুঙ্গী, ডিজিটাল ব্যালান্স
মাইক্রো ও সেমিমাইক্রো পদ্ধতির পার্থক্য হচ্ছে-
i. উভয় পদ্ধতিতে ব্যবহৃত নমুনার ঘনমাত্রা ভিন্ন হওয়া
ii. মাইক্রো পদ্ধতিতে বিশ্লেষণে সেমিমাইক্রোর তুলনায় নমুনার পরিমাণ 0.01 ভাগ কম হওয়া
iii. মাইক্রো পদ্ধতিতে বিশ্লেষণ করতে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করা
নিচের কোনটি সঠিক?
মাইক্রো বিশ্লেষণে এক একটি পরীক্ষায় নমুনা পদার্থের পরিমাণ 5 mg থেকে 20 mg বা তার কমও হতে
পারে। দ্রবণের আয়তন 0.2 mL থেকে 1.0 mL করা হয়।
এসব পদ্ধতিতে মৌলিক কোনো পার্থক্য নেই। প্রধানত ব্যবহৃত নমুনার পরিমাণে পার্থক্য থাকে। এ কারণে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতিতেও পার্থক্য থাকে। ব্যবহৃত নমুনা পদার্থের পরিমাণের ওপর ভিত্তি করে সেমি মাইক্রো পদ্ধতিকে সেন্টি-গ্রাম বিশ্লেষণ পদ্ধতি এবং মাইক্রো পদ্ধতিকে মিলি-গ্রাম বিশ্লেষণ পদ্ধতিও বলা হয়।
সেমিমাইক্রো বিশ্লেষণে এক একটি পরীক্ষায় নমুনা পদার্থের প্রায় 0.05 g থেকে 0.2 g অর্থাৎ 50 mg থেকে 200 mg কঠিন পদার্থ ব্যবহৃত হয়। দ্রবণের পরিমাণ 2 m-4 mL হয়।
Ai এর মাধ্যমে
১০ লক্ষ+ প্রশ্ন ডাটাবেজ
প্র্যাকটিস এর মাধ্যমে নিজেকে তৈরি করে ফেলো
উত্তর দিবে তোমার বই থেকে ও তোমার মত করে।
সারা দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজের অবস্থান যাচাই
একজন শিক্ষার্থী ল্যাবরেটরিতে আয়তনিক বিশ্লেষণের জন্য ব্যুরেটে অজানা মাত্রা HCl দ্রবণ নিয়ে একটি বিকারে 10 mL 0.05M Na2CO3 দ্রবণ নিয়েছিল।
বিকারে Na2CO3 দ্রবণ নিতে শিক্ষার্থীকে কোন গ্লাস সামগ্রি ব্যবহার করা সঠিক হবে?
রসায়ন ল্যাবে ব্যবহৃত আয়তন পরিমাপের সূক্ষতা কত?
পলবুঙ্গি নিক্তির লেভেল সঠিক করার জন্য ঘুরানো হয়-
সামনে ডান পাশের স্ক্রু
সামনে বাম পাশের স্ক্রু
পিছনে মাঝের স্ক্রু
নিচের কোনটি সঠিক?
সেমিমাইক্রো-অ্যানালিটিক্যাল পদ্ধতিতে ব্যবহৃত পদার্থের পরিমাণ হলো-