মাসি-পিসি
'মাসি-পিসি' গল্পে আহ্লাদির বাপ কী রোগে মারা যায়?
মায়ের বোন মাসি আর বাপের বোন পিসি ছাড়া বাপের ঘরের কেউ নেই আহ্লাদির। দুর্ভিক্ষ কোনোমতে ঠেকিয়েছিল তার বাপ। মহামারীর একটা রোগে, কলেরায়, সে, তার বৌ আর ছেলেটা শেষ হয়ে গেল। মাসিপিসি তার আশ্রয়ে মাথা গুঁজে আছে অনেক দিন, দূর ছাই সয়ে আর কুড়িয়ে পেতে খেয়ে নিরাশ্রয় বিধবারা যেমন থাকে। নিজেদের ভরণপোষণের কিছুটা তারা রোজগার করত ধান ভেনে, কাঁথা সেলাই করে, ডালের বড়ি বেচে, হোগলা গেঁথে, শাকপাতা ফলমূল ডাঁটা কুড়িয়ে, এটা ওটা জোগাড় করে।
মাসি-পিসির সমস্ত মন জুড়ে কীসের ভাবনা রয়েছে?
'জেলে নয় গেলাম কৈলেশ, কিন্তু মেয়া যদি সোয়ামির কাছে না যেতে চায় খুন হবার ভয়ে?' উক্তিটিতে প্রকাশ পেয়েছে মাসি-পিসি চরিত্রের-
গোকুল কাদের ঘরে আগুন দিয়েছিল?
বিধবা মরিয়ম বড়ো ফুপুর সহযোগিতায় একটি চায়ের দোকান দেয়। এলাকার বখাটে যুবক রাসু নানাভাবে তাতে বাধার সৃষ্টি করে। ফুপু এবং মরিয়মের সংঘবদ্ধ প্রতিরোধের মুখে রাসু অতঃপর সটকে পড়ে।
মরিয়ম ও ফুপুর কর্মকাণ্ডে 'মাসি-পিসি' গল্পে মাসি- পিসির কোন বৈশিষ্ট্য ধরা পড়ে?
i. স্বাবলম্বন
ii. আত্মরক্ষা
iii. সংঘশক্তি
নিচের কোনটি সঠিক?