মাসি-পিসি
কানাইয়ের সাথে তিনজন পেয়াদা ছিল-
রসুই চালায় ঝাঁপ এঁটে মাসিপিসি বাইরে যায়। শুক্লপক্ষের একাদশীর উপোস করেছে তারা দুজনে গতকাল। আজ দ্বাদশী, জ্যোৎস্না বেশ উজ্জ্বল। কানাইয়ের সাথে গোকুলের যে তিনজন পেয়াদা এসেছে তাদের মাসিপিসি চিনতে পারে, মাথায় লাল
পাগড়ি-আঁটা লোকটা তাদের অচেনা।
কানাই বলে, 'কাছারিবাড়ি যেতে হবে একবার।'
মাসি বলে, 'এত রাতে?'
পিসি বলে, 'মরণ নেই?'
Ai এর মাধ্যমে
১০ লক্ষ+ প্রশ্ন ডাটাবেজ
প্র্যাকটিস এর মাধ্যমে নিজেকে তৈরি করে ফেলো
উত্তর দিবে তোমার বই থেকে ও তোমার মত করে।
সারা দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজের অবস্থান যাচাই
“ভঁওতা দিয়ে আমাদের দমাবার ফিকির সব”- কার উক্তি?
'মাসি-পিসি' গল্পে জোতদারদের মধ্যে কোন বৈশিষ্ট্যের প্রকাশ পেয়েছে?
শৈশবে বাবা-মাকে হারিয়ে এক চাচার আশ্রয়ে থাকা আসমার জীবনে ঘটে যায় বাল্যবিবাহ। স্বামীর ঘরে অত্যাচার-নির্যাতন, পরে তালাক। চাচার সহযোগিতা না পেলেও দমে যায়নি সে। টিউশন করে লেখাপড়া চালিয়ে যায় সে। অদম্য ইচ্ছাশক্তির জোরে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় লাভ করে ভালো ফল। আসমা এখন মেডিকেল কলেজের শেষ বর্ষের ছাত্রী।
মাসি-পিসির সমস্ত মন জুড়ে কীসের ভাবনা রয়েছে?