মাসি-পিসি
ছলছল চোখে আহ্লাদির দিকে কে তাকিয়েছিল?
পিসি বলে, 'নে কৈলেশ, মরতে মোরা মেয়াকে পাঠাব না।'
বুড়ো রহমান একা খড় চাপিয়ে যায় বাহকদের মাথায়, চুপচাপ শুনে যায় এদের কথা। ছলছল চোখে একবার তাকায় আহ্লাদির দিকে। তার মেয়েটা শ্বশুরবাড়িতে মরেছে অল্পদিন আগে। কিছুতে যেতে চায়নি মেয়েটা, দাপাদাপি করে কেঁদেছে যাওয়া ঠেকাতে, ছোট অবুঝ মেয়ে। তার ভালোর জন্যেই তাকে জোর-জবরদস্তি করে পাঠিয়ে দিয়েছিল। আহ্লাদির সঙ্গে তার চেহারায় কোনো মিল নাই। বয়সে সে ছিল অনেক ছোট, চেহারা ছিল অনেক বেশি রোগা। তবু আহ্লাদির ফ্যাকাশে মুখে তারই মুখের চাপ রহমান দেখতে পায়, খড়ের আঁটি তুলে দেবার ফাঁকে ফাঁকে যখনই সে তাকায় আহ্লাদির দিকে।
Ai এর মাধ্যমে
১০ লক্ষ+ প্রশ্ন ডাটাবেজ
প্র্যাকটিস এর মাধ্যমে নিজেকে তৈরি করে ফেলো
উত্তর দিবে তোমার বই থেকে ও তোমার মত করে।
সারা দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজের অবস্থান যাচাই
মাসি-পিসির সমস্ত মন জুড়ে কীসের ভাবনা রয়েছে?
'মাসি-পিসি' গল্পে আহ্লাদির বাপ কী রোগে মারা যায়?
গোকুল কাদের ঘরে আগুন দিয়েছিল?
বিধবা মরিয়ম বড়ো ফুপুর সহযোগিতায় একটি চায়ের দোকান দেয়। এলাকার বখাটে যুবক রাসু নানাভাবে তাতে বাধার সৃষ্টি করে। ফুপু এবং মরিয়মের সংঘবদ্ধ প্রতিরোধের মুখে রাসু অতঃপর সটকে পড়ে।
মরিয়ম ও ফুপুর কর্মকাণ্ডে 'মাসি-পিসি' গল্পে মাসি- পিসির কোন বৈশিষ্ট্য ধরা পড়ে?
i. স্বাবলম্বন
ii. আত্মরক্ষা
iii. সংঘশক্তি
নিচের কোনটি সঠিক?