মহাজাগতিক কিউরেটর
মহাজাগতিক কিউরেটরের মতে কোন পদ্ধতি চমৎকার?
i. গাছের খাদ্য উৎপাদন ii. পিঁপড়ার বংশবিস্তার পদ্ধতি iii. তৃণভোজী প্রাণীর খাদ্য গ্রহণপদ্ধতি
নিচের কোনটি সঠিক?
তারপর রয়েছে এককোষী প্রাণ, পরজীবী ব্যাকটেরিয়া। তারপর আছে গাছপালা, এক জায়গায় স্থির। সালোকসংশ্লেষণ দিয়ে নিজের খাবার নিজেই তৈরি করে নিচ্ছে। পদ্ধতিটা বেশ চমৎকার। গাছপালা ছাড়াও আছে কীটপতঙ্গ।
'আমি একটি প্রাণী খুঁজে পেয়েছি। এরাও সামাজিক প্রাণী। এরাও দল বেঁধে থাকে। এদের মাঝে শ্রমিক আছে সৈনিক আছে। বংশ বিস্তারের জন্য চমৎকার একটা পদ্ধতি আছে। দেখ নিজেদের থাকার জন্য কী চমৎকার বিশাল বাসস্থান তৈরি করেছে।'
Ai এর মাধ্যমে
১০ লক্ষ+ প্রশ্ন ডাটাবেজ
প্র্যাকটিস এর মাধ্যমে নিজেকে তৈরি করে ফেলো
উত্তর দিবে তোমার বই থেকে ও তোমার মত করে।
সারা দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজের অবস্থান যাচাই
রতন তার ছোট ভাইকে নিয়ে একদিন পঙ্খীরাজ ঘোড়ায় চেপে উড়ে উড়ে মঙ্গলগ্রহে গিয়ে নামে। সেখানে অদ্ভুত আকৃতির অসংখ্য প্রাণী দেখে তারা বিমোহিত হয়। সেখানে একটি বাগানে প্রবেশ করতেই নীল রঙের তিন বা বিশিষ্ট একদল প্রাণী তাদের আক্রমণ করে। আত্মরক্ষার তাগিদে রতন তার ছোট ভাইকে সেখানে রেখেই পঙ্খীরাজ ঘোড়ায় উঠে বসে। নিমিষেই সে একাকী মঙ্গলগ্রহ থেকে স্বস্থানে ফিরে এসে পঙ্খীরাজ থেকে নামতে গিয়ে মাটিতে পড়ে যায় এবং ঘুম ভাঙতেই স্বপ্ন হারিয়ে যায়।
কালবৈশাখীর প্রচণ্ড ঝাপটায় লন্ডভন্ড মালঞ্চ গ্রাম। ঘরবাড়ি, গাছপালা ভেঙে পড়ে জীবনযাত্রা বিপর্যস্ত। কিন্তু আত্মপ্রত্যয়ী গ্রামবাসী ভেঙে না পড়ে সবাই মিলে পরস্পরের ঘরবাড়ি মেরামত করতে লাগলেন। অল্প সময়ের মধ্যেই তারা বিপর্যয় কাটিয়ে আগের অবস্থায় ফিরে এলেন। উক্ত দিকের বিপরীত প্রবণতা প্রকাশ পেয়েছে নিচের কোন বাক্যে?
'মহাজাগতিক কিউরেটর' রচনায় বর্ণিত নিজের শরীর থেকে দশগুণ বেশি জিনিস অনায়াসে নিয়ে যেতে পারে কোন প্রাণী?
‘টিমটিম' বলতে বুঝায় -